লোকমান হাকীম এর উপদেশ নসীহত উক্তি বানী।

 লোকমান হাকীম এর উপদেশ নসীহত উক্তি বানী। 

"হে আমার সন্তান! আল্লাহ তাআলাকে ভয় করো। রিয়াকারীর ন্যায় আল্লাহর ভয় প্রকাশ করো না। যাতে লোকে তোমার সম্মান করে। অথচ তোমার অন্তর প্রকৃতপক্ষে গুনাহগার।" ---হযরত লোকমান হাকীম(রহমতুল্লাহি আলাইহি)

মনে রেখ! জ্ঞানীদের মুখে খোদাপ্রদত্ত্ব শক্তি থাকে। আল্লাহ তাআলা কোন বিষয় যেভাবে করার ইচ্ছা করেন, তাঁরা তেমনি বলে থাকেন।---হযরত লোকমান হাকীম(রহমতুল্লাহি আলাইহি)

"কথা বলা যদি রূপা হয়, তবে নীরব থাকা হচ্ছে স্বর্ন।"---হযরত লোকমান عليه السلام 

"হে আমার ছেলে! আমি তোমাকে ৪ হাজার নসিহতের মধ্যে থেকে বাচাই করে ৪টি নসিহত করছি, এর মধ্যে তুমি ১টি ভুলে যাবে বাকি ৩টি মনে রাখবে।

যেটি ভুলে যাবে সেটি হলো তুমি কি নেকি করেছো।

আর যে ৩টি মনে রাখবে, সেগুলো হলো- 

(১) তোমার রবকে মনে রাখবে।

(২) তোমার গুনাহ গুলোকে মনে রাখবে।

(৩) তোমার মৃত্যুকে মনে রাখবে।"---হযরত লোকমান عليه السلام

"হে আমার সন্তান! নীরবতা অবলম্বনে কখনো অনুতপ্ত ও লজ্জিত হতে হয় না। কথা বলা যদি হয় রূপা তবে নীরব থাকা হবে সোনাসরূপ।"---হযরত লোকমান হাকীম(রহমতুল্লাহি আলাইহি)

 "হে আমার সন্তান! সর্বদা মন্দ কাজ থেকে দূরে থাকবে। এতে মন্দ কাজও তোমার থেকে দূরে থাকবে। কেননা মন্দ থেকে মন্দ উৎপন্ন হয়।"---হযরত লোকমান হাকীম(রহমতুল্লাহি আলাইহি)

"হে আমার সন্তান! রাগ হতে দূরে থাক। কেননা অতিরিক্ত রাগ জ্ঞানীদের অন্তরকে মুর্দা বানিয়ে দেয়।"---হযরত লোকমান হাকীম(রহমতুল্লাহি আলাইহি)

লোকমান হাকিমের নসীহত সমূহ 

 নম্র স্বভাব সকল বুদ্ধিমত্তার মূল ভিত্তি।---হযরত লোকমান হাকীম(রহমতুল্লাহি আলাইহি)

"যা রোপন করবে তারই ফল পাবে।"---হযরত লোকমান হাকীম(রহমতুল্লাহি আলাইহি)

"নিজের ও নিজের পিতার বন্ধুকে ভালবাসবে।"---হযরত লোকমান হাকীম(রহমতুল্লাহি আলাইহি)

 "কেউ লোকমানকে জিজ্ঞেস করলো, সর্বপেক্ষা ধৈর্যধারনকারী কে? বললেন, যার ধৈর্যধারন করার পেছনে কষ্ট পৌঁছানো উদ্দেশ্য থাকে না। লোকটি আবার জিজ্ঞেস করলো, সর্বশ্রেষ্ঠ আলেম কে? তিনি বললেন, যে ব্যক্তি অন্যান্য আলেমের ইলম দ্বারা নিজের ইলম বৃদ্ধি করে। লোকটি পুনরায় প্রশ্ন করলো, সর্বাপেক্ষা উত্তম মানুষ কে? তিনি বললেন, অভাবমুক্ত লোক। প্রশ্নকারী বললো, অভাবমুক্ত বলতে কি সম্পদশালী লোক উদ্দেশ্য? উত্তরে বললেন, অভাবমুক্ত সেই ব্যক্তি যে নিজের মাঝে কল্যাণ ও ভালগুণ তালাশ করলে তা বিদ্যমান পায়। অন্যথায় সে রিজেকে অন্য থেকে অমুখাপেক্ষী রাখে।"---হযরত লোকমান হাকীম(রহমতুল্লাহি আলাইহি)

লোকমান হাকিমের বানী

 "কেউ জিজ্ঞেস করলো, নিকৃষ্টতম মানুষ কে? তিনি বললেন, যে ব্যক্তি এ কথার পরোয়া করে না যে, লোকে তাকে মন্দ কাজ করতে দেখে মন্দ বলবে।"---হযরত লোকমান হাকীম(রহমতুল্লাহি আলাইহি)

"হে আমার সন্তান! কখনো কোন বাঁদীকে বিয়ে করো না। যদি করো, তবে তুমি তোমার সন্তানদেরকে চির গোলামীর জিঞ্জিরে আবদ্ধ করবে।"---হযরত লোকমান হাকীম(রহমতুল্লাহি আলাইহি)

"হে আমার সন্তান! এমন সময় আসবে, (কেয়ামতের আগে,দুনিয়াবাসির গুনাহের দিকে ধাবিত হওয়া দেখে) যখন জ্ঞানী ব্যক্তিদের চোখ ও মন শান্তি পাবে না।"---হযরত লোকমান হাকীম(রহমতুল্লাহি আলাইহি)

লোকমান হাকিমের বানী সমূহ 

"হে আমার সন্তান! এমন মজলিসে অংশগ্রহণ করবে যেখানে আল্লাহ পাকের যিকির হয়। কেননা ঐ মজলিসের লোকদের প্রতি যখন আল্লাহ তাআলার রহমত বর্ষিত হবে, তখন তুমিও তার কিছু অংশ পাবে। আর এমন মজলিসে বসবে না যেখানে আল্লাহর যিকির হয় না। কেননা যদি তাদের উপর আল্লাহর গযব আসে, তবে তুমিও তাতে ধ্বংস হয়ে যাবে।"---হযরত লোকমান হাকীম(রহমতুল্লাহি আলাইহি)

"হে আমার সন্তান! তোমার দস্তরখানে সর্বদা নেক্কার লোকদের উপস্থিতি থাকা উত্তম। আর পরামর্শ কেবল ওলামায়ে কেরামদের থেকে গ্রহণ করবে।"---হযরত লোকমান হাকীম(রহমতুল্লাহি আলাইহি)

"হে আমার সন্তান! কখনো মূর্খ লোকের সাথে বন্ধুত্ব করো না। ফলে তোমাকে যে দেখবে সে মনে করবে, তুমি ঐ মূর্খ লোকের কথা ও কাজে সন্তুষ্ট। এভাবে লোকেরা তোমার ব্যাপারে প্রতারিত হবে।"---হযরত লোকমান হাকীম(রহমতুল্লাহি আলাইহি)

"একা অবস্থায় রাতের শুরু হতে শেষ পর্যন্ত সফর করা থেকে বিরত থাক। আর সফরে উঁচু আওয়াজ থেকে সতর্ক থাক।"---হযরত লোকমান হাকীম(রহমতুল্লাহি আলাইহি)

লোকমান হাকিমের জীবনী।

 "যতক্ষণ কাজে ব্যস্ত থাকো ততক্ষণ যিকির করো আর অবসর সময়ে আল্লাহর কাছে ক্ষমা ও দোয়া প্রার্থনায় মশগুল হও।"---হযরত লোকমান হাকীম(রহমতুল্লাহি আলাইহি) (তাফসীরে ইবনে কাসীর: ২/১২৫,)

হে আমার সন্তান! তাকওয়া ও পরহেজগারী অবলম্বন করো। তাহলে পুঁজি ব্যতীত ব্যবসায় যেমন লাভ হয়, তেমনি তুমি লাভবান হবে।---হযরত লোকমান হাকীম(রহমতুল্লাহি আলাইহি)

লোকমান হাকিমের বানী

"আল্লাহ তাআলা যদি কাউকে আমানতদার বানান, তবে তার উপর ফরজ সে আমানত রক্ষা করা,কেননা আল্লাহ তাকে আমানতদারের দ্বায়িত্ব দিয়েছেন।"---হযরত লোকমান হাকীম(রহমতুল্লাহি আলাইহি)

হে আমার সন্তান! জ্ঞান গুণ ও বুদ্ধি অনেক ফকীর-মিসকীনকেও রাজা- বাদশা বানিয়ে দিয়েছে।---হযরত লোকমান হাকীম(রহমতুল্লাহি আলাইহি)

লোকমান হাকিমের উপদেশ বানী

"হে আমার সন্তান! তুমি সে সব লোকদের অন্তর্ভুক্ত হয়ো না, যারা তাদের প্রশংসার প্রার্থী হয়।"---হযরত লোকমান হাকীম(রহমতুল্লাহি আলাইহি)

"হে আমার সন্তান! যখন তুমি ইলম হাসিল করো, তখন তার উপর আমল করার সর্বাত্মক চেষ্টা করো।"---হযরত লোকমান হাকীম(রহমতুল্লাহি আলাইহি)

"হে আমার সন্তান! মন্দ কাজ থেকে দূরে থাক। একটি মন্দের পর আরো একটি মন্দ চলে আসে।"---হযরত লোকমান হাকীম(রহমতুল্লাহি আলাইহি)

"হে আমার সন্তান! উলামায়ে কেরাম ও নেক্কার লোকদের সংসর্গে থাকা অবশ্য কর্তব্য মনে করো এবং তাদের কাছে শিখতে চেষ্টা করো।"---হযরত লোকমান হাকীম(রহমতুল্লাহি আলাইহি)

লোকমান হাকিমের বানী

 "হে আমার সন্তান! ঋণগ্রস্ত হওয়া থেকে আত্মরক্ষা করবে। কেননা ঋণ দিনের বেলা অবমাননা ও রাতের বেলা দুশ্চিন্তা।"---হযরত লোকমান হাকীম(রহমতুল্লাহি আলাইহি)

লোকমান হাকিমের বানী উক্তি 

"হে আমার সন্তান! মনে রেখ, যখন তুমি পৃথিবীতে ভূমিষ্ট হয়েছো, তখন থেকে তোমার পৃষ্ঠর্দেশ দুনিয়ার দিকে রয়েছে। আর তোমার মুখমণ্ডল আখেরাতের দিকে। অতএব, যে ঘরের দিকে তুমি যাচ্ছ, তা এই ঘর থেকে অনেক নিকটর্তী যে ঘর থেকে তুমি বিদায় হবে।"---হযরত লোকমান হাকীম(রহমতুল্লাহি আলাইহি)

(তাফসীরুত সাহরীর ওয়াত তানয়ীর সূরা লোকমান, তাফসীরে নুরুল কুরআন: ২১/১৯,)

"হে আমার সন্তান! যখন কারো সাথে বন্ধুত্ব করার ইচ্ছা হয় তখন তাকে পরীক্ষা করে নাও। এবং তাকে রাগান্বিত করো। দেখ, রাগান্বিত অবস্থায় সে তোমার সাথে কী ব্যবহার করে। যদি তখন সুবিচার করে তবে বন্ধুত্বের যোগ্য। আর যদি সুবিচার না করে তবে তার কাছ থেকে তোমার আত্মরক্ষা করা কর্তব্য।"---হযরত লোকমান হাকীম(রহমতুল্লাহি আলাইহি)

"হে আমার সন্তান! তুমি নামাযের প্রতি সতর্ক দৃষ্টি রাখবে। নামাযের ফরজ, ওয়াজিব, আরকান, সময় ইত্যাদির পূর্ণ হেফাযত করবে। সাধ্যানুযায়ী আল্লাহর কথা সকলের কাছে পৌঁছে দিবে। প্রত্যেক ভাল কাজের জন্য সকলকে উৎসাহিত করবে। মন্দ কাজ থেকে তাদেরকে বিরত রাখার চেষ্টা করবে। যেহেতু ভাল কাজের"---হযরত লোকমান হাকীম(রহমতুল্লাহি আলাইহি)

হে আমার সন্তান! আমি বড় বড় পাথর এবং বড় লোহা বহন করেছি, কিন্তু খারাপ প্রতিবেশীর চেয়ে কঠিন এবং ভারী কোন বোঝা দেখেনি।---হযরত লোকমান হাকীম(রহমতুল্লাহি আলাইহি)

 "হে আমার সন্তান! আমি অনেক কষ্ট ভোগ করেছি, কিন্তু দারিদ্র ও পরমুখাপেক্ষীতা থেকে কষ্টকর কিছু দেখেনি। ---হযরত লোকমান হাকীম(রহমতুল্লাহি আলাইহি)

লোকমান হাকিমের নসীহত বাংলা উক্তি 

"হে আমার সন্তান! মোরগের প্রতি লক্ষ্য করো। সে ভোরে উঠে আযান দেয়। অথচ তখন তুমি বিছানায় ঘুমিয়ে থাক। অতএব মোরগের চেয়ে অধিক নিকৃষ্ট হয়ো না।"---হযরত লোকমান হাকীম(রহমতুল্লাহি আলাইহি)

"হে আমার সন্তান! তওবা করতে দেরি করো না। কেননা মৃত্যু হঠাৎ আসে, খবর দিয়ে আসে না।"---হযরত লোকমান হাকীম(রহমতুল্লাহি আলাইহি)

"হে আমার সন্তান! নীরবতা পালন করো। নীরবতার কারণে কখনো তোমাকে লজ্জিত হতে হবে না। যদি তোমার কথা রৌপ্য হয় তবে নীরবতা হলো খাঁটি স্বর্ণ।"---হযরত লোকমান হাকীম(রহমতুল্লাহি আলাইহি)

 "হে আমার সন্তান! মূর্খদের সাথে বন্ধুত্ব করো না। ফলে সে মনে করবে তুমি তার আচরণ পছন্দ কর। জ্ঞানী ব্যক্তির রাগ ও অসন্তোষকে সহ্য কর, না হয় সে তোমাকে তুচ্ছ মনে করবে।"---হযরত লোকমান হাকীম(রহমতুল্লাহি আলাইহি)

"হে আমার সন্তান! কখনো কোন নির্বোধ লোককে দূত হিসেবে প্রেরণ করো না। যদি কোন বুদ্ধিমান লোক না পাও, তবে নিজেই চলে যাবে।"---হযরত লোকমান হাকীম(রহমতুল্লাহি আলাইহি)

"হে আমার সন্তান! তোমার খাবার যেন কেবল মুত্তাকী-পরহেজগার লোক খায়। মন্দ লোকেরা যেন তোমার খাবার গ্রহণ না করে। আর জ্ঞানী ও বুদ্ধিমান লোকদের সাথে পরামর্শ করো।"---হযরত লোকমান হাকীম(রহমতুল্লাহি আলাইহি)

হে আমার সন্তান! মিষ্টভাষী হও। এবং সর্বদা হাস্যময় চেহারা নিয়ে থাক। তবে তুমি মানুষের কাছে ঐব্যক্তির চেয়েও প্রিয় হবে, যে তাদেরকে সর্বদা দান-খায়রাত করে।---হযরত লোকমান হাকীম(রহমতুল্লাহি আলাইহি)

"হে আমার সন্তান! অতি ক্রোধ থেকে বিরত থাক। কেননা ক্রোধের আধিক্য মন নষ্ট করে দেয়। এর দ্বারা মনের আলো দূর হয়।"---হযরত লোকমান হাকীম(রহমতুল্লাহি আলাইহি)

হে আমার সন্তান! পেট ভরে আহার করো না। তোমার উচ্ছিষ্ট কুকুরকে দেয়া নিজে খাওয়ার চেয়ে উত্তম।---হযরত লোকমান হাকীম(রহমতুল্লাহি আলাইহি)

"হে আমার সন্তান! পেট ভরে যখন আহার করে তখন চিন্তাশক্তি ঘুমিয়ে যায়, হিকমত নির্বাক ও বোবা হয়ে যায় এবং ইবাদাতের ব্যাপারে সমস্ত অঙ্গ-পতঙ্গ অলস হয়ে পড়ে।"---হযরত লোকমান হাকীম(রহমতুল্লাহি আলাইহি)

লোকমান হাকিমের বানী

"হে আমার সন্তান! যখন নামাযের সময় হয়, তখন কোন কারণে নামাযকে বিলম্ব করো না। নামায পড়ে নাও এবং তা আদায়ের পর শান্ত হও। কেননা নামায হলো ঋণস্বরূপ। এবং জামাতে নামায পড় যদিও তখন তীরের নিশানায় থাক না কেন।"---হযরত লোকমান হাকীম(রহমতুল্লাহি আলাইহি)

হে আমার সন্তান! জানাযায় হাজির হও, তবে বিয়ের মজলিসে নয়। কেননা জানাযার কারণে তুমি আখেরাতকে স্বরণ করবে। আর বিয়ের মজলিসে গেলে তুমি দুনিয়ার প্রতি আগ্রহী হবে।---হযরত লোকমান হাকীম(রহমতুল্লাহি আলাইহি)

"যে কেউ আল্লাহ পাকের নিকট কোন কিছু আমানত রাখে, আল্লাহ পাক তা হেফাজত করেন।"----হযরত লোকমান হাকীম(রহমতুল্লাহি আলাইহি)(মুসনাদে আহমদ)

❝যদি তুমি এই গুনগুলো গ্রহণ কর, তবে তুমি সবার কাছে সম্মান-মর্যাদার স্থান লাভ করতে পারবে। 

১. নিজের দৃষ্টি নিছে রাখা।

২. খুব কম কথা বলা।

৩. হালাল রিজিকে সন্তুষ্ট থাকা।

৪. নিজের চরিত্রের হিফাজত করা।

৫. সত্য কথায় অটল থাকা।

৬. ওয়াদা পূর্ণ করা।

৭. মেহমানের আদর-অপ্যায়ন ও তাদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা।

৮. প্রতিবেশীদের প্রতি সর্বদা লক্ষ্য রাখা।

৯. অপ্রয়োজনীয় কথা ও কাজ পরিহার করা। ❞

---হযরত লোকমান হাকীম(রহমতুল্লাহি আলাইহি)

(তাফসিরে ইবনে কাসীর)

সফরে যখন তোমরা কোনো সন্দেহজনক  ব্যক্তিকে একা দেখবে, তখন তোমরা তার থেকে রাস্তা জিজ্ঞাস করবেনা, তাকে রাস্তাও দেখিয়ে দিবেনা, কেননা সে ডাকাতদের সদস্য, অথবা শয়তান, তার দেয়া কিছু খাবেনা কেননা সে তোমাদেরকে বিপদে ফেলে দিতে পারে।" ---হযরত লোকমান হাকীম রহমতুল্লাহি আলাইহি।

"জ্ঞানী ব্যক্তির সাথে বন্ধুত্ব কর, জ্ঞানী রাগী ব্যক্তিকে বুঝানো যায়, কিন্তু আহমক মূর্খ ব্যক্তিকে বুঝানো যায়না।" ---হযরত লোকমান হাকীম রহমতুল্লাহি আলাইহি।


পোস্ট ট্যাগঃ

লোকমান হাকিম, লোকমান হাকিম কে ছিলেন,লোকমান হাকিম নামের অর্থ কি,লোকমান হাকিম এর উপদেশ, লোকমান হাকিম কি নবী ছিলেন,লোকমান হাকিম এর জীবনী pdf, লোকমান হাকিম এর ঘটনা, লোকমান হাকিম এর জীবনী pdf download, লোকমান হাকিম ও কাল নাগিনী, লোকমান হাকিম কোন নবীর উম্মত,লোকমান হাকিম এর কাহিনী,লোকমান হাকিম এর, লোকমান হাকিম কে,লোকমান হাকিম উপদেশ,লোকমান হাকিম এর উক্তি, লোকমান হাকিমের নসীহত,  লোকমান হাকীমের ছেলেকে দেয়া নসীহত।

মন্তব্যসমূহ